জঁ-ফ্রঁসোয়া লিয়তার
জঁ-ফ্রঁসোয়া লিয়তার | |
---|---|
জন্ম | ভের্সেই, ফ্রান্স | ১০ আগস্ট ১৯২৪
মৃত্যু | ২১ এপ্রিল ১৯৯৮ | (বয়স ৭৩)
জাতীয়তা | ফরাসি |
শিক্ষা | University of Paris (B.A., M.A.) University of Paris X (DrE, 1971) |
যুগ | বিংশ শতাব্দীয় দর্শন |
অঞ্চল | পাশ্চাত্য দর্শন |
ধারা | মহাদেশীয় দর্শন অধিবিদ্যা উত্তর-মার্ক্সবাদ[১] উত্তর-আধুনিকতাবাদ |
প্রতিষ্ঠান | Lycée of Constantine (1950–52)[২] Collège Henri-IV de La Flèche (1959–66)[২] University of Paris (1959–66)[২] University of Paris X (1967–72)[২] Centre national de la recherche scientifique (1968–70)[২][২] University of Paris VIII (1972–87)[২] Collège International de Philosophie Johns Hopkins University[২] University of California, San Diego[২] University of California, Berkeley[৩] University of Wisconsin–Milwaukee[৩] University of California, Irvine (1987–94)[৩][৪] Emory University (1994–98)[৩] |
প্রধান আগ্রহ | The Sublime, ইহুদিধর্ম, সমাজবিজ্ঞান |
উল্লেখযোগ্য অবদান | The "postmodern condition" Collapse of the "grand narrative", libidinal economy |
ভাবশিষ্য |
জঁ-ফ্রঁসোয়া লিয়তার[৭] (ফরাসি: Jean-François Lyotard, উচ্চারণ: [ʒɑ̃ fʁɑ̃swa ljɔtaʁ]; ১০ আগস্ট ১৯২৪ – ২১ এপ্রিল ১৯৯৮)[৮] ছিলেন একজন ফরাসি দার্শনিক, সমাজবিজ্ঞানী ও সাহিত্যতাত্ত্বিক।
তাঁর আন্তঃবৈষয়িক প্রকরণ জ্ঞানতত্ত্ব ও যোগাযোগ, মানবদেহ, আধুনিক ও উত্তর-আধুনিক শিল্প, সাহিত্য ও সমালোচনাতত্ত্ব, সংগীত, চলচ্চিত্র, সময় ও স্মৃতি, স্থান, শহর ও ভূদৃশ্য, মহোত্তম এবং নন্দনতত্ত্ব ও রাজনীতির আন্তঃসম্পর্কের মতো বিভিন্ন বিষয় পর্যন্ত বিস্তৃত। ১৯৭০-এর দশকের পর উত্তর-আধুনিকতাবাদ বিষয়ক কাজ এবং মানবাবস্থার ওপর উত্তর-আধুনিকতার প্রভাব বিশ্লেষণের জন্য তিনি বিশেষভাবে খ্যাত। লিয়তার ছিলেন সমসাময়িক মহাদেশীয় দর্শনের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব, ২৬টি বই ও অসংখ্য নিবন্ধের রচয়িতা।[৯] তিনি জাক দেরিদা, ফ্রঁসোয়া শাত্যলে, জঁ-পিয়ের ফেই, দমিনিক ল্যকুরের প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক দর্শন মহাবিদ্যালয়ের একজন পরিচালক ছিলেন।[১০]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Stephen Baker, The Fiction of Postmodernity, Rowman & Littlefield, 2000, p. 64.
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ Alan D. Schrift (2006), Twentieth-Century French Philosophy: Key Themes and Thinkers, Blackwell Publishing, p. 161.
- ↑ ক খ গ ঘ Alan D. Schrift (2006), Twentieth-Century French Philosophy: Key Themes and Thinkers, Blackwell Publishing, p. 162.
- ↑ Hugh J. Silverman, Lyotard: Philosophy, Politics and the Sublime, Routledge, 2016, p. 15.
- ↑ Jean-François Lyotard, Libidinal Economy, A&C Black, 2004, p. xix.
- ↑ Jean-François Lyotard, Libidinal Economy, Continuum, 2004, pp. 70 and 78.
- ↑ এই ফরাসি ব্যক্তিনামটির বাংলা প্রতিবর্ণীকরণে উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় ফরাসি শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ-এ ব্যাখ্যাকৃত নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে।
- ↑ Wolin, Richard। "Jean-François Lyotard"। britannica.com। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ Caves, R. W. (২০০৪)। Encyclopedia of the City। Routledge। পৃষ্ঠা 441। আইএসবিএন 9780415252256।
- ↑ Benoit, Peeters (২০১৩)। Derrida: A Biography। London: Polity। পৃষ্ঠা 342। আইএসবিএন 9780745656151।