বিষয়বস্তুতে চলুন

টিনো ময়ুয়ু

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
টিনো ময়ুয়ু
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
টিনোটেন্ডা এমবিরি কানায়ি টিনো ময়ুয়ু
জন্ম (1986-01-08) ৮ জানুয়ারি ১৯৮৬ (বয়স ৩৮)
মুতারে, জিম্বাবুয়ে
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৭৭)
৪ আগস্ট ২০১১ বনাম বাংলাদেশ
শেষ টেস্ট১০-১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ বনাম পাকিস্তান
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৯৭)
৮ ডিসেম্বর ২০০৬ বনাম বাংলাদেশ
শেষ ওডিআই২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ৮৮ ৬০
রানের সংখ্যা ৪৫৪ ৪২ ৪,১১৩ ১,৬০৯
ব্যাটিং গড় ৩০.২৬ ১০.৫০ ২৭.৯৭ ৩০.৯৪
১০০/৫০ ১/৩ ০/০ ৪/২৩ ১/১২
সর্বোচ্চ রান ১৬৩* ১৪ ১৬৩* ১২০*
বল করেছে ৭২
উইকেট
বোলিং গড় ২২.০০
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং ১/০ -
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৬/– ১/০ ৬৩/– ১৮/১
উৎস: ক্রিকইনফো, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪

টিনোটেন্ডা এমবিরি কানায়ি টিনো ময়ুয়ু (ইংরেজি: Tino Mawoyo; জন্ম: ৮ জানুয়ারি, ১৯৮৬) মুতারে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটার। জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য টিনো ময়ুয়ু মূলতঃ উইকেট-কিপার ও ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ভূমিকা রাখছেন। এছাড়াও, দলের প্রয়োজনে ডানহাতে মিডিয়াম ফাস্ট বোলিং করে থাকেন। ঘরোয়া ক্রিকেটে মাউন্টেইনার্স দলের পক্ষে খেলছেন।

প্রারম্ভিক জীবন

[সম্পাদনা]

২০০৩-০৪ মৌসুমে জিম্বাবুয়ের অনূর্ধ্ব-১৯ দলের পক্ষে ছয়টি একদিনের আন্তর্জাতিকে নেতৃত্ব দেন। একই মৌসুমে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপেও দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। কিন্তু প্রতিযোগিতায় তিনি মাত্র ২০ গড়ে রান সংগ্রহ করেছেন। তন্মধ্যে, সর্বোচ্চ রান ছিল অপরাজিত ৩২।[] ঘরোয়া ক্রিকেটে নিজেকে যথাসম্ভব মেলে ধরেছেন ও নিজ শক্তিমত্তার পরিচয় দিয়েছেন। ২০০৬ সালে বাংলাদেশে খেলার জন্য জিম্বাবুয়ে এ দলের সদস্য হন।[] এক পর্যায়ে দলের অধিনায়ক মনোনীত হলেও খারাপ আচরণের জন্য তার অধিনায়কত্ব প্রত্যাহার করে নেয়া হয়।[]

খেলোয়াড়ী জীবন

[সম্পাদনা]

২০০৬ সালে বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে তার একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে। কিন্তু প্রথম দুই খেলায় দূর্বল ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করায় দল থেকে ছিটকে পড়েন। ১০ ও ১৪ রান সংগ্রহ করায় পরবর্তী ক্রিকেট বিশ্বকাপে খেলার জন্য জিম্বাবুয়ে দলে তার ঠাঁই হয়নি। একই দলের বিপক্ষে ৪ আগস্ট, ২০১১ তারিখে তার টেস্ট অভিষেক ঘটে।

২ সেপ্টেম্বর, ২০১১ তারিখ পাকিস্তানের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত একমাত্র টেস্টে অপরাজিত ১৬৩ রান করে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন।[] বুলাওয়েতে অনুষ্ঠিত ঐ টেস্টে শুরুতে ব্যাটিং করতে নেমে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন। তৃতীয় জিম্বাবুয়ের ব্যাটসম্যান হিসেবে তিনি এ গৌরব অর্জন করেন। তার পূর্বে রয়েছেন - ১৯৯৩ সালে মার্ক ডেকার ও ১৯৯৮ সালে গ্রান্ট ফ্লাওয়ার। তারা প্রত্যেকেই পাকিস্তানের বিপক্ষে এ গৌরবের অধিকারী হন।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]